বরিশাল বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৩ সালে। বরিশাল, বরগুনা, ঝালকাঠী, পটুয়াখালি, পিরোজপুর ও ভোলা এই ৬ জেলা নিয়ে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়। অবশেষে ২০০০ সালে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়।
১. বরগুনা জেলাঃ
বরগুনা নামের সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য পাওয়া না গেলেও জানা যায় যে, উত্তরাঞ্চলের কাঠ ব্যবসায়ীরা এ অঞ্চলে কাঠ নিতে এস খরস্রোতা খাকদোন নদী অতিক্রম করতে গিয়ে অনুকুল প্রবাহ বা বড় গোনের জন্য এখানে অপেক্ষা করত বলে এ স্থানের নাম হয় বড় গোনা।কারো মতে আবার স্রোতের বিপরীতে গুন (দড়ি) টেনে নৌকা অতিক্রম করতে হতো বলে এ স্থানের নাম বরগুনা। কেউ কেউ বলেন, বরগুনা নামক কোন প্রভাবশালী রাখাইন অধিবাসীর নামানুসারে বরগুনা। আবার কারো মতে বরগুনা নামক কোন এক বাওয়ালীর নামানুসারে এ স্থানের নাম করণ করা হয় বরগুনা।
প্রতিষ্ঠিত সাল:
১৯৮৪ সালে।
আয়তন :
১৯৩৯.৩৯ বর্গ কিঃ মিঃ
উপজেলাসমূহ:
- বরগুনা সদর উপজেলা
- আমতলী উপজেলা
- তালতলী উপজেলা
- পাথরঘাটা উপজেলা
- বেতাগি উপজেলা
- বামনা উপজেলা
ঐতিহাসিক স্থানসমূহঃ
- বেতাগীতে বিবিচিনি মসজিদ
- তালতলীর বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ একাডেমী
- পাথরঘাটার হড়িণঘাটার লালদিয়া সমুদ্রসৈকত
বিনোদন ও প্রাকৃতিক স্থানঃ
- পাথরঘাটার হড়িণঘাটার লালদিয়া সমুদ্রসৈকত
- তালতলীর বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ একাডেমী
আধুনিক স্থাপত্যঃ
- তালতলীর বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ একাডেমী
ওয়েবসাইট:
http://www.barguna.gov.bd/
২. বরিশাল জেলাঃ
বরিশাল নামকরণ সম্পর্কে বিভিন্ন মতভেদ রয়েছে। এক কিংবদন্তি থেকে জানা যায় যে, পূর্বে এখানে খুব বড় বড় শাল গাছ জন্মাতো, আর এই বড় শাল গাছের কারণে (বড়+শাল) বরিশাল নামের উৎপত্তি। কেউ কেউ দাবি করেন, পর্তুগীজ বেরি ও শেলির প্রেমকাহিনীর জন্য বরিশাল নামকরণ করা হয়েছে। অন্য এক কিংবদন্তি থেকে জানা যায় যে, গিরদে বন্দরে (গ্রেট বন্দর) ঢাকা নবাবদের বড় বড় লবণের গোলা ও চৌকি ছিল। ইংরেজ ও পর্তুগীজ বণিকরা বড় বড় লবণের চৌকিকে ‘বরিসল্ট’ বলতো। অথাৎ বরি (বড়)+ সল্ট(লবণ)= বরিসল্ট। আবার অনেকের ধারণা এখানকার লবণের দানাগুলো বড় বড় ছিল বলে ‘বরিসল্ট’ বলা হতো । পরবর্তিতে বরিসল্ট শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে বরিশাল নামে পরিচিতি লাভ করে।
প্রতিষ্ঠিত সাল:
১৭৯৭ সালে।
আয়তন :
২৭৯১ বর্গ কিঃ মিঃ
উপজেলাসমূহ:
- আগৈলঝাড়া উপজেলা
- বাকেরগঞ্জ উপজেলা
- বাবুগঞ্জ উপজেলা
- বানারীপাড়া উপজেলা
- গৌরনদী উপজেলা
- হিজলা উপজেলা
- বরিশাল সদর উপজেলা
- মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা
- মুলাদী উপজেলা
- উজিরপুর উপজেলা
ঐতিহাসিক স্থানসমূহঃ
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
- এবাদুল্লাহ মসজিদ
- অশ্বনীকুমার টাউনহল
- দুর্গাসাগর দিঘী
- মুকুন্দ দাসের কালিবাড়ী
- বিবির পুকুর পাড়
- গুটিয়া মসজিদ
- মাহিলারা মঠ
- সংগ্রাম কেল্লা
- শরিফলের দুর্গ
- শের-ই-বাংলা জাদুঘর
- শংকর মঠ,
- জমিদার বাড়ি (মাধবপাশা),
- বিজয়গুপ্তর মনসামঙ্গল কাব্যে উল্লেখিত মনসা মন্দির।
- আদম আলী হাজীর গলি।
- পাক্কা বাড়ি দূর্গ (মেহেন্দিগঞ্জ))
বিনোদন ও প্রাকৃতিক স্থানঃ
- মুকুন্দ দাসের কালিবাড়ী
- দুর্গাসাগর দিঘী
- সংগ্রাম কেল্লা
- পাক্কা বাড়ি দূর্গ (মেহেন্দিগঞ্জ))
- জমিদার বাড়ি (মাধবপাশা),
- বিজয়গুপ্তর মনসামঙ্গল কাব্যে উল্লেখিত মনসা মন্দির।
আধুনিক স্থাপত্যঃ
- জমিদার বাড়ি (মাধবপাশা),
- মুকুন্দ দাসের কালিবাড়ী
ওয়েবসাইট:
http://www.barisal.gov.bd/
৩. ভোলা জেলাঃ
ভোলা জেলার নামকরণের পিছনে স্থায়ীভাবে একটি লোককাহিনী প্রচলিত আছে যে, ভোলা শহরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া বেতুয়া নামক খালটি এখনকার মত অপ্রশস্ত ছিলনা। একসময় এটি পরিচিত ছিল বেতুয়া নদী নামে। খেয়া নৌকার সাহায্যে নদীতে পারাপার করা হত। বুড়ো এক মাঝি এখানে খেয়া নৌকার সাহায্যে লোকজন পারাপার করতো। তাঁর নাম ছিল ভোলা গাজী পাটনী। বর্তমানে যোগীরঘোলের কাছেই তাঁর আস্তানা ছিল। এই ভোলা গাজীর নামানুসারেই এক সময় স্থানটির নাম দেয়া হয় ভোলা। সেই থেকে আজ অব্দী ভোলা নামে পরিচিত।
প্রতিষ্ঠিত সাল:
১৯৮৪ সালে।
আয়তন :
৩৪০৩.৪৮ বর্গ কিঃ মিঃ
উপজেলাসমূহ:
- চরফ্যাশন উপজেলা
- তজমুদ্দিন উপজেলা
- দৌলতখান উপজেলা
- বোরহানউদ্দিন উপজেলা
- ভোলা সদর উপজেলা
- মনপুরা উপজেলা
- লালমোহন উপজেলা
ঐতিহাসিক স্থানসমূহঃ
- মনপুরা দ্বীপ
- শাহবাজপুর গ্যাস ক্ষেত্র
- শাহবাজপুর মেঘনা পর্যটন কেন্দ্র
- তুলাতলী পর্যটন কেন্দ্র (ভোলা সদর)
- ফাতেমা খানম মসজিদ
- চর কুকরী মুকরী
- সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক
- শিশু পার্ক
- জ্যাকব ওয়াচ টাওয়ার, চরফ্যাশন
- তারুয়া সমূদ্র সৈকত
- দুদু মিয়ার মাজার
- বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি যাদুঘর
- নিজাম হাসিনা ফাউন্ডেশন মসজিদ
- উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী
- খামার বাড়ি -নজরুল নগর, চরফ্যাশন।
বিনোদন ও প্রাকৃতিক স্থানঃ
- মনপুরা দ্বীপ
- সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক
- তারুয়া সমূদ্র সৈকত
- বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি যাদুঘর
- শিশু পার্ক
আধুনিক স্থাপত্যঃ
- সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক
ওয়েবসাইট:
http://www.bhola.gov.bd/
৪. ঝালকাঠি জেলাঃ
জেলার নামকরণের সঙ্গে জড়িয়ে আছে এ জেলার জেলে সম্প্রদায়ের ইতিহাস। মধ্যযুগ-পরবর্তী সময়ে সন্ধ্যা, সুগন্ধা, ধানসিঁড়ি আর বিষখালী নদীর তীরবর্তী এলাকায় জেলেরা বসতি স্থাপন করে। এর প্রাচীন নাম ছিল ‘মহারাজগঞ্জ’। মহারাজগঞ্জের ভূ-স্বামী শ্রী কৈলাশ চন্দ্র জমিদারি বৈঠক সম্পাদন করতেন এবং পরবর্তীতে তিনি এ স্থানটিতে এক গঞ্জ বা বাজার নির্মাণ করেন। এ গঞ্জে জেলেরা জালের কাঠি বিক্রি করত। এ জালের কাঠি থেকে পর্যায়ক্রমে ঝালকাঠি নামকরণ করা হয় বলে ধারণা করা হয়। জানা যায়, বিভিন্ন স্থান থেকে জেলেরা এখানে মাছ শিকারের জন্য আসত এবং যাযাবরের মতো সুগন্ধা নদীর তীরে বাস করত। এ অঞ্চলের জেলেদের পেশাগত পরিচিতিকে বলা হতো ‘ঝালো’। এরপর জেলেরা বন-জঙ্গল পরিষ্কার করে এখানে স্থায়ীভাবে বসতি গড়ে তোলে। এভাবেই জেলে থেকে ঝালো এবং জঙ্গল কেটে বসতি গড়ে তোলার কারণে কাটি শব্দের প্রচলন হয়ে ঝালকাটি শব্দের উৎপত্তি হয়। পরবর্তীকালে ঝালকাটি রূপান্তরিত হয় ঝালকাঠিতে।১৯৮৪ সালের ১লা ফেব্রুয়ারী ঝালকাঠি পূর্ণাঙ্গ জেলার মর্যাদা লাভ করে।
প্রতিষ্ঠিত সাল:
১৯৮৪ সালে।
আয়তন :
বর্গ কিঃ মিঃ
উপজেলাসমূহ:
- কাঁঠালিয়া উপজেলা
- ঝালকাঠি সদর উপজেলা
- নলছিটি উপজেলা
- রাজাপুর উপজেলা
ঐতিহাসিক স্থানসমূহঃ
- সুজাবাদ কেল্লা
- ঘোষাল রাজবাড়ী
- পুরাতন পৌরসভা ভবন
- মাদাবর মসজিদ
- সুরিচোরা জামে মসজিদ
- নেছারাবাদ মাদ্রাসা্
- গাবখান সেতু
- কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়ি
- শের-ই বাংলা ফজলুল হক ডিগ্রি কলেজ
- বিনয়কাঠি
বিনোদন ও প্রাকৃতিক স্থানঃ
- কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়ি
- সুজাবাদ কেল্লা
- ঘোষাল রাজবাড়ী
আধুনিক স্থাপত্যঃ
- পরে জানানো হবে
ওয়েবসাইট:
http://www.jhalakathi.gov.bd/
৫. পটুয়াখালী জেলাঃ
ঐতিহাসিক ঘটনাবলি থেকে জানা যায যে, পটুয়াখালী চন্দ্রদ্বীপ রাজ্যের অন্তর্ভক্ত ছিল। পটুয়াখালী নামকরণের পিছনে প্রায় সাড়ে তিনশত বছরের লুন।টন অত্যাচারের ইতিহাস জড়িত আছে বলে জানা যায়। পটুয়াখালী শহরের উত্তর দিক দিয়ে প্রবাহিত নদীটি পূর্বে ভরনী খাল নামে পরিচিত ছিল। ষোড়শ শতাব্দীর শুরু থেকে পর্তুগীজ জলদস্যুরা এই খালের পথ দিয়ে এস সন্নিহিত এলাকায় নির্বিচারে অত্যাচার হত্যা লুন্ঠন চালাত। স্থানীয় লোকেরা এই হানাদারদের ‘নটুয়া’ বলত এবং তখন থেকে খালটি নটুয়ার খাল নামে ডাকা হয়। কথিত আছে, এই “নটুয়ার খাল” খাল থেকে পরবর্তীতে এ এলাকার নামকরণ হয় পটুয়াখালী।
প্রতিষ্ঠিত সাল:
১৯৮৪ সালে।
আয়তন :
৩২২০.১৫ বর্গ কিঃ মিঃ
উপজেলাসমূহ:
- পটুয়াখালী সদর উপজেলা
- বাউফল উপজেলা
- দশমিনা উপজেলা
- গলাচিপা উপজেলা
- কলাপাড়া উপজেলা
- মির্জাগঞ্জ উপজেলা
- দুমকি উপজেলা
- রাঙ্গাবালী উপজেলা
ঐতিহাসিক স্থানসমূহঃ
- কুয়াকাটা
- কানাই বলাই দিঘী
- কাজলার চর
- ফাতরার চর
- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
- কুয়াকাটা বৌদ্ধ মন্দির
- মির্জাগঞ্জ উপজেলায় হযরত ইয়ার উদ্দিন খলিফার মাজার
- পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- সোনার চর
- কুয়াকাটা রাখাইন পল্লী
- মজিদবাড়িয়া মসজিদ
- সীমা বৌদ্ধ বিহার
- দশমিনায় এশিয়ার বৃহত্তম বীজ বর্ধন খামার
- পায়রা বন্দর
- পানি যাদুঘর
- পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ
- কালাইয়া প্রাচীন বন্দর
বিনোদন ও প্রাকৃতিক স্থানঃ
- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
- কুয়াকাটা বৌদ্ধ মন্দির
- সীমা বৌদ্ধ বিহার
- কালাইয়া প্রাচীন বন্দর
আধুনিক স্থাপত্যঃ
- দশমিনায় এশিয়ার বৃহত্তম বীজ বর্ধন খামার
ওয়েবসাইট:
http://www.patuakhali.gov.bd/
৬. পিরোজপুর জেলাঃ
“ফিরোজ শাহের আমল থেকে ভাটির দেশের ফিরোজপুর,
বেনিয়া চক্রের ছোয়াচ লেগে পাল্টে হলো পিরোজপুর”
উপরোক্ত কথন থেকে পিরোজপুর নামকরণের একটা সূত্র পাওয়া যায়। নাজিরপুর উপজেলার শাখারী কাঠির জনৈক হেলাল উদ্দীন মোঘল নিজেকে মোঘল বংশের শেয় বংশধর হিসেবে দাবি করেছিলেন বলে জানা যায়। বাংলার সুবেদার শাহ।। সুজা আওরঙ্গজেবের সেনাপতি মীর জুমলার নিকট পরাজিত হয়ে বাংলার দক্ষিণ অঞ্চলে এসে আত্মগোপন করেন। এক পর্যায়ে নলছিটি উপজেলার সুগন্ধা নদীর পাড়ে একটি কেল্লা তৈরি করে কিছুকাল অবস্থান করেন। মীর জুমলার বাহিনী এখানেও হানা দেয়, শাহ সুজা তাঁর দুই কন্যাসহ আরাকান রাজ্যে পালিয়ে যান। সেখানে তিনি অপর এক রাজার চক্রান্তে নিহত হন। পালিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর স্ত্রী ও এক শিশুপ্রত্র রেখে যান। পরবর্তীতে তারা অবস্থান পরিবর্তন করে ধীরে ধীরে পশ্চিমে চলে আসে এবং বর্তমান পিরোজপুরের পাশ্ববর্তী দামোদর নদীর মুখে আস্তানা তৈরি করেন। এ শিশুর নাম ছিল ফিরোজ এবং তাঁর নামানুসারে হয় ফিরোজপুর। কালের বিবর্তনে ফিরোজপুরের নাম হয় ‘পিরোজপুর’। পিরোজপুর ১৯৫৯ সালের ২৮ অক্টোবর পিরোজপুর মহকুমা এবং পরবর্তীতে ১৯৮৪ সালে জেলার রূপান্তরিত হয়।
প্রতিষ্ঠিত সাল:
১৯৮৪ সালে।
আয়তন :
বর্গ কিঃ মিঃ
উপজেলাসমূহ:
- কাউখালী উপজেলা
- নাজিরপুর উপজেলা
- নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) উপজেলা
- পিরোজপুর সদর উপজেলা
- ভাণ্ডারিয়া উপজেলা
- মঠবাড়িয়া উপজেলা
- জিয়ানগর উপজেলা
ঐতিহাসিক স্থানসমূহঃ
- ডিসি পার্ক;
- হুলারহাট নদী বন্দর;
- কদমতলা জর্জ হাই স্কুল;
- কবি আহসান হাবিব এর বাড়ি;
- আজিম ফরাজীর মাজার;
- সারেংকাঠী পিকনিক স্পট;
- আটঘর আমড়া বাগান;
- কুড়িয়ানা পেয়ারা বাজার;
- কুড়িয়ানা অনুকুল ঠাকুরের আশ্রম;
- রায়েরকাঠী জমিদার বাড়ি;
- মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ;
- পারেড় হাট জমিদার বাড়ি;
- বলেশ্বর ঘাট শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ;
- স্বরুপকাঠীর পেয়ারা বাগান;
- ভান্ডারিয়া শিশু পার্ক।
বিনোদন ও প্রাকৃতিক স্থানঃ
- রায়েরকাঠী জমিদার বাড়ি
- মঠবাড়িয়ার সাপলেজা কুঠিরবাড়ি
- পিরোজপুরের প্রাচীন মসজিদ
- মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ
- শ্রীরামকাঠী প্রণব মঠ সেবাশ্রম
- গোপালকৃষ্ণ টাউন ক্লাব
- শেরে বাংলা পাবলিক লাইব্রেরী
- মাঝের চর মঠবাড়ীয়া
- পারেড় হাট জমিদার বাড়ী
- বলেশ্বর ঘাট শহীদ স্মৃতিস্তভ
আধুনিক স্থাপত্যঃ
- পরে জানানো হবে
ওয়েবসাইট:
http://www.pirojpur.gov.bd/