সব জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ১১ নভেম্বর রবিবার আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ধানমণ্ডি কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম নিয়েছিলেন জাতীয় ক্রিকেট দলের ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।
নড়াইল-২ আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম কেনায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন স্থানীয় ভক্ত সমর্থকরা। ক্রিকেট ময়দানের যোদ্ধা মাশরাফি, নতুন পরিচয়ে রাজনীতির মাঠে। এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় আলোচনা সমালোচনা। যার পরিপেক্ষিতেই এই ভিডিও করা।
শনিবার দিনভর আলোচনায় ছিল রাজনীতিতে মাশরাফি, সাকিবের অভিষেক নিয়ে। এরপর ঐদিন রাতে সাকিব নির্বাচনে অংশ না নেয়ার ঘোষণা দিলে, সবার দৃষ্টি ছিল ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফির দিকে। তাই এদিন ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সকাল থেকে ম্যাশের জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের অপেক্ষা।
ক্রিকেট থেকে পুরোপুরি ‘অবসর’ নিয়ে রাজনীতিতে যোগ দেয়া উচিত ছিল মাশরাফির। যদিও পেশাদার খেলা চালিয়ে যাওয়া অবস্থাতেই সরাসরি রাজনীতিতে যোগ দেয়ার উদাহরণ বিশ্বের ক্রীড়াবিদদের মধ্যে নতুন নয়।
ক্রিকেটারদের মধ্যে শ্রীলঙ্কার সনাথ জয়সুরিয়া আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর না নিয়েই শ্রীলঙ্কার ২০১০ নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন; পরবর্তীতে তিনি ঐ নির্বাচনে বিজয়ীও হন।
অন্যদিকে হিরো আলম জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়নপত্র কিনেছেন, নিজের উপর কনফিডেন্স দেখে অবাক হলাম, আপনারা অবাক হবেন, তিনি বলেন “বড় নেতারা ছোট কাজ ভুলে যায়। আমি তাই করতে চাই”- হিরো আলম |