উত্তম কুমার নামের ওই শিক্ষার্থী ঢাবির জগন্নাথ হলের আবাসিক ছাত্র। তিনি বলেন, ‘হিরো আলমকে নিয়ে অনেকে সমালোচনা করছে। তিনি কিন্তু থেমে নেই। তিনি যুদ্ধ করেছেন। এটা হচ্ছে আমার এই ভাস্কর্য তৈরি করার প্রাণশক্তি। হিরো আলম প্রথমে শুনে বিশ্বাস করতে পারেননি যে তার ভাস্কর্যও তৈরি হতে পারে। তাই তিনি নিজে সশরীরে ভাস্কর্যটি দেখতে আসেন।
এসময় হিরো আলম বলেন, ‘আমি জিরো থেকে হিরো হয়েছি। মানুষের ভালোবাসার কারণে জিরো থেকে হিরো। চেহারা কোনো ফেক্টর নয়। ভালোবাসার কারণে আজ আমি এত দূর আসতে পেরেছি। মানুষের যোগ্যতা সবচেয়ে বড় বিষয়।’ ভাস্কর উত্তম কুমার বলেন, হিরো হওয়ার জন্য চেহারা কোনো ব্যাপার নয়। চেহারা, হাইট, ফিটনেস কোনো ব্যাপার নয়। যার মধ্যে প্রাণশক্তি নেই, জোশ নেই সে কোনো মানুষই না। ইতিমধ্যে ভাস্কর্যের কাজ অনেকটা শেষের দিকে, তবে কোথায় ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হবে তা এখনো নিশ্চিত নয়।